Site icon Language Gurukul [ ভাষা গুরুকুল ] GOLN

বিধেয় কলন

আজকে আমাদের আলোচনার  বিষয়-বিধেয় কলন

বিধেয় কলন

ক্রিয়া ও অন্যান্য পদের সম্পর্কের মাধ্যমে ভাষার অর্থ বিশ্লেষণের জন্য যে প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার সাহায্য নেয়া হয় তা বিধেয় কলন হিসাবে পরিচিত । একে অনেকে বিশ্বের যুক্তিবিদ্যাও বলে থাকেন। বিধেয় বলনে একটি বচনকে বিশ্লেয় ও যুক্তিতে বিভক্ত করা হয় এবং অধীনস্থকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা হয় । বিধেয় ও যুক্তির মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনকে বলে বিধেয়ন। বিধেয়ের মূল অংশ বা কেন্দ্র হলো বিষেয়ক যা এক বা একাধিক বাকির সাথে যুক্ত হয়। যেমন

১. ফেলুদা একজন গোয়েন্দা।

২. ফেলুনা সমস্যাটির সুরাহা করলো।

এদুটি বাক্যের প্রথমটিতে গোয়েন্দা হলো বিধেয়ক এবং ফেলুদা হলো যুক্তি এবং দ্বিতীয়টিতে সুরাহা করা হলো বিধেয়ক এবং ফেলুদা ও সমস্যা হলো যুক্তি। এদুটি বচনকে আমরা এভাবে দেখাতে পারি :

 

ইংরেজীতে সাধারণত বিষেয়ককে বড় হাতের অক্ষর যেমন L, M, N ইত্যাদি দিয়ে এবং যুক্তিকে ছোট হাতের অক্ষর যেমন a, b, c ইত্যাদি দিয়ে প্রকাশ করা হয়। বাংলায় আমরা বিধেয়কের জন্য স্বরবর্ণ যেমন তা আ ই, ইত্যাদি এবং যুক্তির জন্য কানবর্ন যেমন ক, খ, গ ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারি। উপরের বাক্য দুটিকে এবার যদি আমরা প্রতীকায়িত করি তবে সেগুলো এরকম হবে

1 অ (ক)

২. আ (ক, খ)

অ গোয়েন্দা

ফেলুদা

আ = সুরাহা করা

বিশ্বের কলনের মাধ্যমে এভাবে সাধারণ প্রাকৃতিক ভাষাকে রূপবদ্ধ করা হয়। বিয়েকের সাথে যুক্তিগুলিকে অনেক সময় রসায়নের অনুসরণে বলা হয় যোজনী। যেমন উপরের উদাহরণে প্রথম বাক্যে বিধেয়কের যোজনী এক এবং দ্বিতীয় বাকো বিষেয়কের যোজনী দুই । আবার কোন বিষেকের যোজনী তিনও হতে পারে। যেমন :
বাবা ছেলেকে একটি কলম কিনে দিলেন।

এ (ক, খ, গ)

এখানে,

অ = কেনা

ক = বাবা

ছেলে

কাম

 

বচনের যুক্তিগুলি স্থান হিসাবে চিহ্নিত হয়। তাই যোজনী সংখ্যা থেকে বোঝা যায় কোন বিশ্লেষক কয়টি স্থানের সাথে যুক্ত। যোজনী সংখ্যা অনুসারে বিষেয়ক এক, দুই বা তিন স্থানের সাথে যুক্ত থাকতে পারে। এবং সে

অনুযায়ী বিধেয়ককে একস্থানিক, বিস্থানিক, তিনস্থানিক বলা হবে। সেই হিসাবে উপরের উদাহরণে বাবা ছেলেকে একটি কলম কিনে দিলেন এই বাক্যে কেনা তিনমূনিক বিশ্লেষক।

বিষেয় কলকে চিহ্নব্যবহার প্রচল বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। এখানে সকল সব ইত্যাদি শব্দকে চিহ্ন এবং কিছু কতক একটি ইত্যাদি শব্দকে চিহ্ন দিয়ে প্রকাশ করা হয়। প্রথমটিকে বলা হয় সার্বজনীন পরিমাপক এবং দ্বিতীয়টিকে বলা হয় অতিবাচক পরিমাপক। এখন ম কে যদি আমরা মানুষ ধরি তাহলে সকল মানুষ কতক মানুষ লেখা হবে এভাবে !

৮ম (সকল মানুষ)

ব্লুম (কতক মানুষ)

এখন আমরা দেখবো বিশেষ কলনকে কিভাবে অর্থ বিশ্লেষণে কাজে লাগানো হয়। কিন্তু তার আগে চিহ্ন ব্যবহারগত একটি পার্থক্য সম্পর্কে আমাদের সচেতন হতে হবে। আমরা বলেছি ইংরেজীতে যুক্তিগুলো ৪, b, c ইত্যাদি চিহ্ন (আমাদের ক্ষেত্রে ক, খ, গ ইত্যাদি) দ্বারা নির্দেশিত হয়।

এগুলোকে কৌশলগতভাবে বলা হয় ধ্রুবক, যা পার্থক্য সূচিত করে চল এর সাথে চলগুলো ইংরেজীতে উপস্থাপিত হয় x, y, z ইত্যাদি রূপে । আমরাও তাই করবো। ধ্রুবক ও চলের মূল পার্থক্য এই যে ধ্রুবক যেখানে বিশেষ ব্যক্তি বা বাকে নির্দেশ করে চল সেখানে যে কোন ব্যক্তি বা বন্ধ নির্দেশ করে।

অর্থাৎ চল হলো ধ্রুবকের শ্রেণী। যেমন- অ (x) এর অর্থ হতে পারে মানুষ মরণশীল, যদি আমরা ধরে নেই যে অ এখানে মরণশীল এবং X মানুষ। কিন্তু অ (ক) এর অর্থ হতে পারে করিম মরণশীল, যদি ধরে নেই যে অ এখানে মরণশীল এবং ক এখানে করিম। এই প্রচল অনুসরণ করে এখন আমরা সকল মানুষ মরণশীল ও কতক মানুষ মরনশীল এই বাক্যদুটোকে এভাবে প্রকাশ করতে পারি :

y (ax)

3 (ax)

‘সকল মানুষ মরনশীল’

‘কতক মানুষ মানশীল’

এখন দেখা যাক এটি দিয়ে কিভাবে প্রজ্ঞাপন ব্যাখ্যা করা যায়। যদি কোন বাক্য থেকে অপর একটি থাকা আবশ্যিকভাবে বেড়িয়ে আছে তাহলে বলা হয় প্রথমটি দ্বিতীয়টিকে প্রজ্ঞাপিত করেছে। যেমন মিতা একজন কুমারী এই বাক্যটি থেকে আমরা আবশ্যিকভাবে পাই মিতা অবিবাহিতা। কাজেই এটি প্রজ্ঞাপন । প্রজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে প্রথম বাক্যটি সত্য হলে দ্বিতীয় বাক্যটি অবশ্যই সত্য হবে। আমরা বিশ্বেয় কলনের সাহায্যে ব্যাপারটিকে এভাবে দেখাতে পারি :

3 (অ (ম) + আ (ম))
এখানে
ম – মিতা
অ – কুমারী আ অবিবাহিতা

আমরা এখন কৌমার্যের সংজ্ঞা দিতে পারি এই বলে যে, যে কুমার ( বা কুমারী) সে অবিবাহিত (আমরা আপাততঃ লিঙ্গভেন উপেক্ষা করতে পারি । কুমার মাত্রই অবিবাহিত অথবা সকল কুমার অবিবাহিত । এটিকে
এভাবে দেখানো যায়

Vx (x) → (x) )

এখানে,

অ- কুমার

আ = অবিবাহিত

এবার আমরা বিদেয় ক্যানের সাহায্যে ন্যায় অনুমানমূলক সিদ্ধান্ত ও উপস্থাপন করতে পারি। যেমন :

সকল মানুষ মরনশীল

হিরন একজন মানুষ

. হিরন মরনশীল

এই ন্যায় অনুমানটিকে আমরা এভাবে দেখাতে পারি :

আ ((X) – ( X2 ) XA

অ (ক)

আ (ক)

এখানে,

অ = মানুষ

আ- মরণশীল

= বিনয়

এবার আমরা নিম্নলিখিত ন্যায় অনুমানটির দিকে লক্ষ্য করি :

কিছু মানুষ বোকা

বাদল একজন মানু

বাদল বোকা

( ( X2 ) 12 – ( X2 ) XE

অ (ক)

আ (ক)

এই অনুমানটি অবৈধ, কারণ এটি গঠিরভাবে অনুমিত হয়নি। বাদল যে কিছু মানুষ যারা বোকা তাদের মধ্যে পড়বে তার কোন গ্যারান্টি নেই, সে তাদের বাইরেও পড়তে পারে। আমরা সব মানুষ (বা মানুষ) এবং কিছু মানুষ এর সম্পর্কটিকে এভাবে দেখাতে পারি :

কিছু মানুষ সম্পর্কে যা সত্য তা সমস্ত মানুষ সম্পর্কে সত্য নাও হতে পারে। এজন্য আলোচ্য উদাহরণে পরিধি লঙ্ঘনের অনুপপত্তি ঘটেছে। পরিধির ব্যাপারটি এখানে আরেকটু ব্যাখ্যা করা যাক। প্রতিটি বিধেয়ক ও যুক্তির একটি নির্দিষ্ট সীমানা থাকে যার মধ্যে সেগুলো প্রযোজ্য হয় । বাক্যে যদি স্পষ্টরূপে সীমানা উল্লেখিত না থাকে তবে স্বার্থকতা দেখা দিতে পারে।

সীমানাদনিত স্বার্থকতাকে বাগর্থবিদরা বলেন পরিধি স্বার্থকতা। নীচের বাক্যটি সীমানা স্বার্থকতার একটি উদাহরণ :
প্রত্যেকেই একজনকে ভালবাসে । এখানে স্পষ্ট নয় একজন বলতে কি নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তিকে বোঝানো হচ্ছে যাকে প্রত্যেকে ভালবাসে নাকি প্রত্যেকের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ভালবাসার জনের কথা বলা হচ্ছে। বিশেষ কলনের সাহয্যে এই দ্ব্যর্থকতা স্পষ্ট করা যেতে পারে (Palmer 1981 189) । আমরা পামারের উপস্থাপনাটি নীচে উপস্থাপন করছি :

Everyone loves someone.

3x Vx (L (x, y)) There is a y such that for all x x loves y Vxx (L(x, y)) For all x there is a y such that x loves y

প্রথমে ক্ষেত্রে একজন ( someone) नর্দষ্ট একজন ব্যক্তিকে বোঝায়, কিন্তু দ্বিতীয় ক্ষেত্রে এটি ভিন্ন ভিন্ন (একাধিক) ব্যক্তিকে বোঝায়। এখানে একটি ব্যাপার পরিষ্কার হওয়া উচিত যে বিশেষ কললে প্রতীকগুলোর ক্রমের একটি গুরুত্ব রয়েছে ।

উপরের উদাহরণে লক্ষ্য করলে দেখবো যে দুটি বাক্যেই একই প্রতীক ব্যবহার করা হয়েছে, তবে একই বিন্যাসে নয়। প্রথম ক্ষেত্রে লেখা হয়েছে 3x Vx এবং দ্বিতীয় ক্ষেত্রে Vx 3x এবং তার ফলেই দুটো বাক্য ভিন্ন অর্থ পরিগ্রহ করেছে। স-কে সম্পর্ক ধরে আমরা বলতে পরি স (ক, খ) এবং স (খ. ক) এক নয়। এদুটি প্রতীকগুচ্ছ দুই ভিন্ন ধারণার সাথে যুক্ত হবে।

যেমন :

ক শ্রদ্ধা করে ব কে

শ্রদ্ধা করে ক কে

কাজেই আমরা এখানে বলতে পারি

কিন্তু বিপ্রতীপ সম্পর্কের ক্ষেত্রে স (ক, খ) এবং স (খ. ক) দুটোই একসাথে সত্য হতে পারে। যেমন বিয়ের ক্ষেত্রে আমরা দেখি মনা যদি কনাকে বিয়ে করে থাকে তাহলে কনাও মনাকে বিয়ে করেছে। এই বিপ্রতীপতাকে বিষেয়কলনে এভাবে প্রকাশ করা হয়
*(*.) = x ( )

জন লিয়ন্স (১৯৭৭ : ১৫৪) তিন ধরনের সমতুল্যতা সম্পর্ক এবং তাদের বিপরীতে তিন ধরনের অসমতুলাতা সম্পর্ক বিশ্লেষণ করেন ক্রমের ধারণার মাধ্যমে। এগুলো নিম্নরূপ :

(১) প্রতিসম ও অপ্রতিসম সম্পর্ক : প্রতিসম সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুটি ব্যক্তি বা বন্ধ অন্যোন্য সম্পর্কে আবদ্ধ থাকে অর্থাৎ একের ক্ষেত্রে যা প্রযোজ্য অনোর ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য হয়। যেমন খালেক যদি মালেকের বন্ধু হয় তাহলে মালেরও খালেকের বন্ধু হবে।

অন্যদিকে অপ্রতিসম সম্পর্কের ক্ষেত্রে একের জন্য যা প্রযোজ্য হবে অন্যের জন্য তা প্রযোজ্য হবে না। যেমন খালেক যদি মালেকের পিতা হয় তবে মালেক খালেকের পিতা হতে পারবে না। প্রতিসম ও অপ্রতিসম সম্পর্ক

এভাবে প্রকাশ করা যায়
স (ক. খ) = স (খ )

*(**)*(4*)

(২) সঞ্চারমূলক ও অসার সম্পর্ক : ফারমূলক সম্পর্কের ক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় ব্যক্তি বা কা এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় ব্যক্তি বা বন্ধর মধ্যে যে সম্পর্ক থাকে তা প্রথম ও তৃতীয় ব্যক্তি বা বস্তুর উপরও প্রযোজ্য হয় । অসঞ্চারমূলক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা প্রযোজ্য হয় না ।

যেমন খালেক যদি মালেকের চেয়ে লম্বা এবং সালেক যদি খালেকের চেয়ে লম্বা হয় তবে সালেক মালেকের চেয়েও লম্বা হবে। যে কোন পরিমাপের ক্ষেত্রে এই সম্পর্ক সত্য । অন্যদিকে খালেক যদি মালেকের পিতা হয় এবং সালের যদি খালেকের পিতা হয় তবে সালেক অবশ্যই মালেকের পিতা নয়। সঞ্চারমূলক ও অসঞ্চারমূলক সম্পর্ককে এভাবে দেখানো যा

এবং

ক>ব এবং ব>

(৩) আত্মবাচক ও অনাত্মবাচক সম্পর্ক : আত্মবাচক সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুটি ব্যক্তি বা বস্তুর মধ্যে ভেদ বিলুপ্ত হয় এবং একের সম্পর্ক অন্যের উপর প্রতিফলিত হয়। অনাত্মবাচক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তা দৃষ্ট হয় না । ব্যক্তি একইসাথে পিতার সন্ধান এবং মাতার সন্তান ।

উভয় ক্ষেত্রেই সে সন্ধান, কাজেই সম্পর্কটি আত্মবাচক। অন্যদিকে কেউ কখনো নিজে নিজের পিতা বা মাতা হতে পারে না — তাই এই সম্পর্কটি অনাত্মবাচক । আত্মবাচক ও অনাতবাচক সম্পর্ককে এভাবে দেখানো যায়

স (ক, ক)

স ( ক, ~ ক)

বিশেষ কলনে চিহ্নটি ব্যবহৃত হয় নেতিবাচকতা বোঝাতে। সমতুল্যতার ক্ষেত্রে নেতিবাচক চিহ্নটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। যেমন আমরা বলতে পারি সকল মানুষ মরণশীল এর মানে হলো এমন কোন মানুষ নেই যে মরনশীল নয়। ব্যাপারটিকে এভাবে প্রকাশ করা যায় :

Vx (অ (x) আ (X)) = x (অ (x) & ~আ (x))

সাধারণ নেতিবাচক বাক্য বর্ণনার জন্যও ~ চিহ্নটির প্রয়োজন হয়। যেমন, কেউ আসেনি এভাবে লেখা যায় : –

বাক্যটিকে

~3x (অ (x))

এখানে,

অ – আসা

একইভাবে মুনিম্ন বই পড়েনি হবে এরকম ।

~4(44)

এখানে

অ = পাড়া

– বই

নেতিবাচক চিহ্ন ব্যবহার করে আমরা কৌমার্যের সংজ্ঞা দিতে পারি :

Vx (অ (x) ই (X))

এখানে,
অ = কুমার
ই বিবাহিত

অর্থাৎ যে কুমার সে বিবাহিত নয় (কুমারীর বেলায় অবশ্য একই কথা প্রযোজ্য)। শুরুতে আমরা বিষেয় কলনের সংজ্ঞায় বলেছিলাম যে বিধেয়ক ও যুক্তি অধীনস্থকরণ সম্পর্কে আবদ্ধ থাকে । ব্যাপারটি একটু তলিয়ে দেখা যাক । অধীনস্থকরণকে আমরা এতক্ষণ বন্ধনীর মাধ্যমে প্রকাশ করেছি যদিও বিষয়টি পরিস্কার করে বলা হয়নি।

আমরা নীচের বাক্যটি লক্ষ্য করতে পারি

শানু বিশ্বাস করে যে পানু রানুকে ভালবাসে ।

বন্ধনী চিহ্ন ব্যবহার করে এভাবে বলা যায়

বিশ্বাস করা (শানু (ভালবাসা (পানু, রানু))) অ (ক (আ (ছ গ)))
এখানে দেখা যাচ্ছে (গ) যুক্তিদুটি বিধেয়ক আ এর অধীন আবার আ (খ ) বচনটি যুক্তি ক এর অধীন এবং ক (আ (ব, গ) আবার বিষেয়ক অ -এর অধীন ।

এভাবে বিষেয় কলনে বিধেয়ক ও যুক্তি মিলে একটি স্তরক্রম রচনা করে। আমরা এবার পুলিশ রুবেলকে হত্যা

করেছে এই বাক্যটি বিশ্লেষণ করতে পারি

ঘটানো (পুলিশ (হওয়া (রুবেল (~ঞ্জীবিত))))

বৃক্ষাচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করলে অধীনস্থকরণ সম্পর্কটি পরিস্কার বোঝা যাবে

 

 

এভাবেই যুক্তিবিদরা বিধেয়কজনকে ভাষার অর্থ বিশ্লেষণে কাজে লাগিয়েছেন ।

আরও দেখুন:

 

Exit mobile version